আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অংগনে শহীদ জিয়ার বিভিন্ন উদ্যোগ যেমন সার্ক গঠনের চিন্তা-ভাবনা, মধ্যপ্রাচ্যের দেশেসমুহের সাথে বিশেষ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, ইরাক-ইরান যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য ইসলামী সম্মেলনের উদ্যোগে গঠিত আল-কুদস কমিটির সদস্য হওয়া, জাপানের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী আসন লাভ (১৯৭৮), বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি-বণ্টনের সাত বছর মেয়াদি প্রথম চুক্তি ইত্যাদি কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান প্রশংসনীয়।
এছাড়াও রাষ্ট্রপরিচালনায় ও দেশের স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য তাঁর গৃহীত নানা পদক্ষেপ যেমন, স্বেচ্ছাশ্রমে খাল কাটা কর্মসূচী, প্রতি থানায় খাদ্যগুদাম নির্মান, জন্ম-নিয়ন্ত্রণে সচেতনা সৃস্টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পল্লী বিদ্যুতায়ন, পোশাকশিল্পের যাত্রা, বেসরকারী খাত উন্নয়নের পদক্ষেপও শুরু হয়েছিলো তাঁর শাসনামলে। শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠা, ঢাকার শিশু পার্কসহ প্রেস কাউন্সিল ও বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো তাঁর শাসনামলে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্যে একুশে পদক ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রবর্তন করা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা প্রকল্প শুরু করা হয়, রেডিও এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনে দেশাত্মবোধক সঙ্গীত ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক প্রচার করা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করা ইত্যাদি শহীদ জিয়ার আমলেই শুরু হয়।
এছাড়াও পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে গনমানুষের রাজনৈতিক মূল্যবোধের মৌল দর্শনের সংযোজন, বাক-স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা, বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ধারনার প্রবর্তন ইত্যাদি নানা মৌলিক অবদানের জন্যে শহীদ জিয়া এক বিরল ব্যক্তিত্ব।
স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, হৃত গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠাকারী, নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান, সংস্কারক, উন্নয়নকর্মী ও কূটনীতিবিদ বিভিন্ন ডাইমেশনে শহীদ জিয়ার অবদান অনস্বীকার্য। আর তাই বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নতুন আংগিকে মূল্যায়নের দিন এসেছে, নতুন প্রজন্মকে বিভিন্ন অপপ্রচার থেকে দূরে রেখে সার্বভৌমত্বের রক্ষাকবচ শহীদ জিয়ার ১৯ দফার অন্তর্নিহিত তাতপর্যগুলোকে তুলে ধরার দিন এসেছে।
Ruhul Amin: In memory of late lamented President Ziaur Rahman who is the eye jewel of corers of people 30th May must be named Shaheed Zia Dibosh & declare the Govt.
Akm Azizul Bari @MR RUHUL AMIN...............THANK YOU VERYYYYYYYYYYYYYYYY MUCH FOR AN EXCELLENT IDEA.
মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সফল রাষ্ট্রনায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে ১৯ দফা প্রণয়ন করেছিলেন তাই জিয়াউর রহমান মূল্যায়নের জন্য শহীদ জিয়া দিবসের প্রয়োজনীয়তা আছে তাই শহীদ জিয়া দিবস প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হোক ও মহান নেতাকে জাতীয় সন্মান প্রদান করা হোক। মো আবুদল আজিজ লন্ডন, যুক্তরাজ্য
"Ekti somadike gire je shuker mathom ajo porbahito.... sei somadi e hote pare sokol komotha er peronar utsho."...tai aie dibos palon korar kotha aj keno? ero age e uta uchith chilo. notoba agami projonmer kache sobai day boddo thakbo amra.
একটি সমাধিকে ঘিরে যে সুখের মাতম আজো প্রবাহিত ...সেই সমাধিই হতে পারে সকল ক্ষমতার প্রেরণার উতস... তাই এই দিবস পালন করার কথা আজ কেন? আরো আগেই তো উচিত ছিলো। নতুবা আগামী প্রজন্মের কাছে সবাই দায়বদ্ধ থাকবো আমরা। Faizun Nahar Arlington, Virginia USA
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এক উজ্জল নক্ষত্র। পুরা জীবন তাই উতসর্গ করে গেছেন দেশ ও জাতির জন্য। স্বাধীনতার ঘোষণা যখন অত্যাবশ্যক হয়ে দেখা দিয়েছিলো, তখন কেউ সাহস পাননি ঘোষণা দিতে, মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষনা দেন, অকুতোভয় এই নেতা নিজে ময়দানে থেকে দেশ স্বাধীন করতে নেতৃত্ব দেন, কাকতালীয়ভাবে শেখ মুজিবের ব্যর্থতা। ...এক সময় অনিচ্ছা সত্ত্বেও রাষ্ট্র ক্ষমতা গ্রহন করতে বাধ্য হন, অল্প দিনেই বংগবন্ধুর তলাবিহীন ঝুড়িকে স্বাবলম্বী করেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফেরত দেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করেন, উনার অবদানে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে রাজনীতির করার সুযোগ পান। উনার অসম্পূর্ণ কাজগুলো আপোষহীন নেত্রী বেগম জিয়া এবং তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের নেতৃতে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে সম্পন্ন করতে হবে, আমাদের প্রেরণা হবে জিয়াউর রহমান। তাই জিয়াউর রহমানের স্মৃতিকে আগামী প্রজন্মের কাছে পৌছি দিতে শহীদ জিয়া দিবস পালনের প্রস্তাবকে ইতিবাচক মনে করছি এবং সমর্থণ করছি । রায়হান ইসলাম লাজু ঢাকা, বাংলাদেশ
30th may should be zia dibos bcoz zia gave us BANLADESHI IDENTITY.He declared the independence of bangladesh.he was the symbol of unified muslim ummah.he was the symbol of honesty.he established saarc for regional cooperation.
Our loved Late president Ziaur Rahman is the declarer of the independence of Bangladesh in 1971 who inspired us to fight for our country. I strongly believe that Martyr Zia Day is essential in Bangladesh If we want to establish our dear motherland in a new dimension. I also strongly wish that the contributions of this Late president should be represented to the new generation so that we can give back a tooth-breaking reply to the defamatory remarks made by the Awami miscreants against this noble public leader. Sohel Hyat Khan Kushtia Bangladesh
zia didn't want to be the president of Bangladesh.But the army and the civilian made a HISTORIC revolution regarding ziur rahman on 7th november 1975.The news of the revolution was published world famous news paper like newyork times and other.when he came to the power,at that time american secretary of state henry kissinger said that Bangladesh is a bottomless busket.After coming to the power zia took some intellectual initiatives to build up our country.one of them were diging canel all over the country.before this initiatives there were severe food crysis all over the country.After diging canel Bangladesh was able to fullfil own food demand at the same extra food were exported to a african country.zia also took so many philantrofic steps.As a citizen of bangladesh nobody can't deny zia's contribution.so 30th may or 19 january should be zia dibos.
Sadhinotar ghosok,khuda daridro mukto BANGLADESH gorar rupkar,Z force er nayok,SADHIN BANGLAR OHONKAR "SOHID ZIA".Banglar sopno bangalir sopno k desh birodhi j chokro ses kore dite cheyese ,korar chesta korese tara o pare ni.parbeo na.karon amader ase SOHID ZIA'r adorsho.K BOLESE ZIA NAI ZIA SARA BANGLAI.LAL SOBUJ ER POTAKAI ZIA TOMAI DEKHA JAI.
স্বাধীনতার ঘোষক, ক্ষুধা দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার রুপকার, জেড ফোর্সের নায়ক, স্বাধীন বাংলার অহংকার "শহীদ জিয়া"। বাংলার স্বপ্ন, বাংগালীর স্বপ্নকে দেশ বিরোধী যে চক্র শেষ করে দিতে চেয়েছে, করার চেষ্টা করেছে তারাও পারেনি, পারবেও না। কারন, আমাদের আছে শহীদ জিয়ার আদর্শ । কে বলেছে জিয়া নেই, জিয়া আছে সারা বাংলায়, লাল সবুজের পতাকায় জিয়া তোমাই দেখা যায় আসিফ বগুড়া, বাংলাদেশ
১, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক। তিনি স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন, সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র পেতাম না। তিনি বাংলাদেশে বহুদলীয় গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ব দরবারে সমাদৃত হয়েছেন। তিনি সকল জাতীয়তাবাদকে একত্রিত করেছেন। আমি মনে করি শহীদ জিয়া দিবসের প্রস্তাব অনেক পরে হয়েছে, অনেক আগেই করা দরকার ছিলো নতুবা জাতির কাছে আমরা সবাই ছোট হবে। ২, যখন পুরো বাংগালী জাতি একটি ভয়াবহ সংকটের মধ্যে তখন শেখ মজিবুর রহমান জাতিকে অবাক করে নিজ পরিবারের নিরাপত্তার শর্তে পাকিস্তানীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। ঠিক তখনই মেজর জিয়াউর রহমান কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে দীপ্ত কন্ঠে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা দেন, এই ঘোষনা শুনেই বাংগালীরা স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে। একই সাথে মহান মুক্তিযুদ্ধে সফল নেতৃত্ব দিয়ে বীর উত্তম উপাধীতে ভুষিত হোন। তিনি বাংলাদেশের নির্বাচিত সফল রাষ্ট্র নায়ক ছিলেন। তিনি সংবিধানের স্বার্থে বিসমিল্লাহ এবং রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম সংযোজন করেন। তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি উজ্জল করেন।তিনি সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে একত্রিত করেছেন বিএনপির মাধ্যমে। তাই মহান নেতা স্বাধীনতার ডাক না দিলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন, সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হতো না। আমরা জিয়াউর রহমানের ১৯ দফার আদর্শ সৈনিক হিসাবে ৩০শে মে শহীদ জিযা দিবস ঘোষনা প্রস্তাব করছি ।
এমন একটা টপিক নিয়ে আমাদের এই ব্লগটা করা হয়েছে, যা দেখে এবং পড়ে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। ( I am really filling very thrilled). কারন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমার, তোমার সকলেরই নেতা। কিন্তু এটা সত্যিই বড়ই কষ্টের যে আমরা পুরোপুরি তাকে সন্মান জানাইতে ব্যর্থ হয়েছি। কারন জিয়াউর রহমান এমন একটা সময়ে বাংলাদেশের ক্ষমতায় এসেছিলেন যখন কিনা আমাদের এই দেশ বাকশালের অন্ধকারের করাল গ্রাসে নিমজ্জিত ছিল। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই সেই বাকশাল প্রথা বাতিল করে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আর ১৯৭১ সালে জিয়াউর রহমান আমাদের দেশের জন্য কি করেছিলেন, সেটা তো সকলেরই জানা। জিয়াউর রহমানই ২৬শে মার্চ ১৯৭১ সালে কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র, চট্টগ্রাম থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে বাংগালী জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের জন্যে প্রস্তুত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান অন্য সব নেতাদের ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখতেন না, বাস্তবে করে দেখাইতেন। আর সেই জন্যেই বাংগালী জাতির ঐ বিপদের সময় জিয়াউর রহমানকে যোগ্য লোক হিসাবে এই জাতিই তাকে ক্ষমতায় এনেছিল, জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশকে পুরো বিশ্বের সাথে সুন্দর এবং অর্থবহ একটা সম্পর্ক করে দিয়েছিল, বিশেষভাবে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে। আর সেই সম্পর্কের রেজাল্ট আমাদের এই দেশ পাচ্ছে এখন। আর আমাদের এই দক্ষিন এশিয়া নিযে জিয়াউর রহমানই সার্ক করেছিলেন আঞ্চলিক সহযোগীতা এবং উন্নয়নের স্বার্থে। আর মাটির মানুষের কথা জিয়াউর রহমানের চেয়ে কে বেশী বুঝেছে? মাটির টানে জিয়াউর রহমান প্রায় সারা বাংলা ঘুরে বেরিয়েছিলেন এবং মাঠে নেমে মানুষের কষ্ট বুঝতে চেয়েছিলেন। নিজ হাতে কৃষকের কোদাল নিয়ে কাজ করে দেখিয়েছিলেন, আর কৃষকদের মাথার বোঝা নিয়ে তাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। খাল কেটে জিয়াউর রহমান কৃষিখাতে এক বিপ্লব ঘটিয়ে দিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বলতে গেলে আরো অনেক কিছুই বলা যাবে। ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে কোনদিন তার সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য নিয়ে লিখবো। উনার মত একজন মহান নেতাকে নিয়ে আমার পক্ষে সব কিছু বলা সম্ভব না।
আমি আজকে শুধুমাত্র এই বলে শেষ করতে চাই, "Ziaur Rahman" এই দেশের জন্যে এতো কিছু করেছেন যার কোন প্রতিদানই আমরা দিতে পারি নাই। তাই আমি বলবো জাতি হিসাবে আমরা জিয়াউর রহমানের কাছে ঋণী। তাই কমপক্ষে একটা দিনকে শহীদ জিয়া দিবস ঘোষনা করে আমাদের কিছুটা ঋণ শোধ করার চেষ্টা করা খুবই দরকার এবং বাংগালী জাতিকে কলংক থেকে মুক্তি দেওয়া দরকার। শহীদ জিয়া দিবসের দাবী অর্জনের জন্য তাই আসুন আমরা সকলে একত্রে সক্রিয়ভাবে কাজ করি। ধন্যবাদ। সোহেল ঢাকা, বাংলাদেশ
কারন শহীদ জিয়া সেই ব্যক্তি যে জীবনের মায়া ত্যাগ করে বাংলার মানুষের পাশে দাড়িয়েছিলো, বাংলার মানুষকে নতুন সূর্য দেখিয়েছিলো, আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিল, সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা, মুজিবের কেড়ে নেওয়া বাক-স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছিলো। সর্বোপরি, মহান স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে তার অবদানের কথা স্মরন করে শহীদ জিয়া দিবস পালন করা অপরিহার্য।
Excellent. You can collect more opinion from the members of 1000+. The present Govt. of Bangladesh is trying at their level best to destroy the image of Shaheed President Ziaur Rahman to the young Generation.Young Generation does not know the contribution of Late President Ziaur Rahman for the country.Like Guelves the minister of Hitler they randomly tale lie to confuse the young generation.So this the real time for us to aware the young Generation about the sacrifice of Late President Ziaur Rahman in the country as well as abroad. For this not only 19 point of Ziaur Rahman the total activities of Ziaur Rahman must be focused by seminar,symposium,workshop,round table conference & discussion & publishing book.
ON 8TH JUNE I GAVE MY OPINION ON ZIA DIBOS,WHERE I MENTIONED 19 JANUARY OR 30 MAY COULD BE ZIA BIBOS.MY 19TH JANUARY'S IDEA WAS WRONG.I AM SORRY FOR THAT.
Ziaur Rahman, (Shahid) (1936-1981) President of Bangladesh, Chief of Army Staff, leading freedom fighter, who declared the Independence of Bangladesh. In the Indo-Pakistan War of 1965 he made his mark as a valiant fighter in the Khemkaran sector as the commander of a company, and incidentally, his company was one of those which were offered maximum gallantry awards for heroic performances in the war. Ziaur Rahman played a brilliant role in the War of Liberation both at the level of planning and execution. As the commander of Sector I up to June 1971, later on as the head of Z-Force, Ziaur Rahman distinguished himself as a brave warrior and was offered the gallantry award of Bir Uttam. On 1 September 1978, a new political party, BANGLADESH NATIONALIST PARTY (BNP), was launched with Zia as its chairperson. The parliamentary elections were held in February 1979 and BNP won 207 seats out of 300. Ziaur Rahman introduced and popularised the new concept of Bangladeshi nationalism. He believed that in a plural society like Bangladesh where people are of diverse ethnicity and where they profess different faiths, have different cultural traits and various lifestyles, nationalism should better be conceptualised in terms of territory rather than language or culture. At the international level, Bangladesh, then a lonely sojourner, picked up friends from both the right, centre and left and established a kind of viable comradeship amongst them. Bangladesh was lifted from the dead end of the Indo-Soviet axis and Indian hegemonic circle. Through certain creative moves, he drew Bangladesh into the world of the liberal west, the fraternal middle East and West Asia, and the rising South East Asia. He attended many international conferences and visited dozens of countries to promote the cause of the nation's multilateral and bilateral relations. The dividend was rich. Bangladesh was elected to the Security Council in one of its non-permanent seats in 1978, and became actively involved in the activities of the UN members. In the middle East and West Asia Bangladesh emerged as a forceful actor. It was President Zia who conceived of the idea of, and initiated actions for, regional co-operation is South Asia. For the purpose, he visited these countries during 1979-80 to speak of the need to develop a framework for mutual co-operation. SOUTH ASIAN ASSOCIATION FOR REGIONAL COOPERATION (SAARC) was the outcome of his efforts, which was formally launched in Dhaka in 1985.
According to me, - 30th May or 19 January should be Zia dibos.It’s not only my demand, but also the demand people of Bangladesh whom trust real nationalism.
আমাদের রাজনীতি মুলত ২ ধারাই ভিভক্ত। প্রধান দুইটি দল - BNP ও আওয়ামীলীগ । যখন থেকে রাজনীতি সম্পর্কে একটু একটু জানতে শুরু করলাম তখন থেকে চিন্তা করতে থাকলাম কোন দলকে support করবো। দুইটি দলএর ইতিহাস জানতে শুরু করলাম শুরুতে শেখ মুজিবকে ভাল লাগত। কিন্তু তার কিছু জিনিস যেমন - ছাত্র থেকে হঠাৎ রাজনীতিতে আসা, মওলানা ভাসানিকে ওপেক্কা আওয়ামী মুসলিমলীগ এর সভাপতি হয়ে ওঠা, ৭ই মার্চ স্বাধীনতার ঘোষনা না করা, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার আবস্তান,মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশে পরতাবরতন এর সময় INDIA র প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করে আসা, বাকশাল প্রথা চালু করা ইতাদি কর্মকাণ্ড আমার কাছে ভাল লাগেনি। এরপর জিয়াউর রহমান সম্পর্কে তথ্য নিতে শুরু করলাম ।
জিয়াউর রহমান এর Life টা এ রকম ঃ ১৯৩৬ সালের ১৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশের বগুড়া জেলার বাগবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং তারপর ১৯৫৩ সালে করাচিতে ডি.জে. কলেজে ভর্তি হন। একই বছর তিনি কাকুল মিলিটারি একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন।১৯৫৫ সালে তিনি সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন।১৯৭০ সালে একজন মেজর হিসেবে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড পদের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালীদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়।পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে।এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন জিয়াউর রহমান।
"This is Shadhin Bangla Betar Kendro. I, Major Ziaur Rahman, hereby declare that the independent People's Republic of Bangladesh has been established. I have taken command as the temporary Head of the Republic. I call upon all Bengalis to rise against the attack by the West Pakistani Army. We shall fight to the last to free our Motherland. By the grace of Allah, victory is ours."
মেজর জিয়া এবং তাঁর বাহিনী সামনের সারি থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৯৭১ সালের জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ও তারপর জেড-ফোর্সের প্রধান হিসেবে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। সাইফুল আজগর ঢাকা, বাংলাদেশ
১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতা বিপ্লবের পর তিনি রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাঁকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চীফ অফ আর্মী স্টাফ পদে দায়িত্বে প্রত্যাবর্তন করা হয় এবং উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশের পদক প্রবর্তন করেন২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র চালুর সিদ্ধান্ত নেন। দেশের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা সৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন, “I will make politics difficult for the politicians.” ১৯৭৮ সালের ৩রা জুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জিয়াউর রহমান জয়লাভ করেন। এই নির্বাচনে মোট ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। এরপর জিয়াউর রহমান মে মাসে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা এবং আস্থা যাচাইয়ের জন্য ৩০শে মে গণভোট অনুষ্ঠান ও হাঁ-সূচক ভোটে বিপুল জনসমর্থন লাভ করেন। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের তত্ত্ব প্রদান করে তা জনপ্রিয় করে তোলেন। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার শক্তি হিসেবে বাংলাদেশে শক্তিশালী ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করার প্রয়াস চালান।নির্বাচন ব্যবস্থা পুনর্বহাল এবং অবাধ রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান যত দ্রুত সম্ভব রাজনীতির গণতন্ত্রায়নে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তিনি বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগের আমলে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক দলগুলিকে তাদের কার্যক্রম পুনরুজ্জীবিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এইভাবে, তিনি সংবাদপত্রের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন, সংবাদপত্রের মাধ্যমে তথ্যের অবাধ প্রবাহ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে তিনি উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে প্রধান করে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) প্রতিষ্ঠা করেন। ছয়টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনে তিনি ৭৬.৬৭% ভোট পেয়ে বিজয়ী হন এবং রাষ্ট্রপতির পদে নিয়োজিত থাকেন। ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২০৭টিতে জয়লাভ করে। নির্বাচনে অংশ নিয়ে আঃ মালেক উকিলএর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ৩৯টি ও মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ২টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ৮টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ১টি ও মুসলিম ডেমোক্রেটিক লীগ ২০টি আসনে জয়লাভ করে।
১।সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান। ২।জাতীয় সংসদের ক্ষমতা বৃদ্ধি। ৩।বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া। ৪।দেশে কৃষি বিপ্লব, গণশিক্ষা বিপ্লব ও শিল্প উৎপাদনে বিপ্লব। ৫।সেচ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্বেচ্ছাশ্রম ও সরকারী সহায়তার সমন্বয় ঘটিয়ে ১৪০০ খাল খনন ও পুনর্খনন। ৬।গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন করে অতি অল্প সময়ে ৪০ লক্ষ মানুষকে অক্ষরজ্ঞান দান। ৭।গ্রামাঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান ও গ্রামোন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) গঠন। ৮।গ্রামাঞ্চলে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি বন্ধ করা। ৯।হাজার হাজার মাইল রাস্তা-ঘাট নির্মাণ। ১০।২৭৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ করে গ্রামীণ জনগণের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ। ১১।নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপনের ভেতর দিয়ে অর্থনৈতিক বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণ। ১২।কলকারখানায় তিন শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি। ১৩।কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও দেশকে খাদ্য রপ্তানীর পর্যায়ে উন্নীতকরণ। ১৪।যুব উন্নয়ন মন্ত্রাণালয় ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুব ও নারী সমাজকে সম্পৃক্তকরণ। ১৫ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ। ১৬।বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন। ১৭।তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে গ্রাম সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন। ১৮।জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের আসনলাভ। ১৯।তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি। ২০।দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে 'সার্ক' প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ। ২১।বেসরকারিখাত ও উদ্যোগকে উৎসাহিতকরণ। ২২।জনশক্তি রপ্তানি, তৈরি পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হস্তশিল্পসহ সকল অপ্রচলিত পণ্যোর রপ্তানীর দ্বার উন্মোচন। ২৩।শিল্পখাতে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রের সম্প্রসারণ।
যে দেশের জন্য এত কিছু করে গেছে আমি থাকে সমথন না করে পারলাম না।
আজকে এ topics টা পেয়ে আমি খুশি হয়েছি। কারন আমি আমার নেতা সম্পরকে দুই চারটা কথা আপনাদের জানাতে পারলাম।
যে মানুষটি আমাদের দেশের জন্য এত কাজ করেছে তাকে স্মরণ করার জন্য শহীদ জিয়া দিবসের অব্যশই প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অংগনে শহীদ জিয়ার বিভিন্ন উদ্যোগ যেমন সার্ক গঠনের চিন্তা-ভাবনা, মধ্যপ্রাচ্যের দেশেসমুহের সাথে বিশেষ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, ইরাক-ইরান যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য ইসলামী সম্মেলনের উদ্যোগে গঠিত আল-কুদস কমিটির সদস্য হওয়া, জাপানের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী আসন লাভ (১৯৭৮), বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি-বণ্টনের সাত বছর মেয়াদি প্রথম চুক্তি ইত্যাদি কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান প্রশংসনীয়।
ReplyDeleteএছাড়াও রাষ্ট্রপরিচালনায় ও দেশের স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য তাঁর গৃহীত নানা পদক্ষেপ যেমন, স্বেচ্ছাশ্রমে খাল কাটা কর্মসূচী, প্রতি থানায় খাদ্যগুদাম নির্মান, জন্ম-নিয়ন্ত্রণে সচেতনা সৃস্টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। পল্লী বিদ্যুতায়ন, পোশাকশিল্পের যাত্রা, বেসরকারী খাত উন্নয়নের পদক্ষেপও শুরু হয়েছিলো তাঁর শাসনামলে। শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠা, ঢাকার শিশু পার্কসহ প্রেস কাউন্সিল ও বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো তাঁর শাসনামলে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্যে একুশে পদক ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রবর্তন করা, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা প্রকল্প শুরু করা হয়, রেডিও এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনে দেশাত্মবোধক সঙ্গীত ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক প্রচার করা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণ করা ইত্যাদি শহীদ জিয়ার আমলেই শুরু হয়।
এছাড়াও পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে গনমানুষের রাজনৈতিক মূল্যবোধের মৌল দর্শনের সংযোজন, বাক-স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা, বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ধারনার প্রবর্তন ইত্যাদি নানা মৌলিক অবদানের জন্যে শহীদ জিয়া এক বিরল ব্যক্তিত্ব।
স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, হৃত গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠাকারী, নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি ও সরকারপ্রধান, সংস্কারক, উন্নয়নকর্মী ও কূটনীতিবিদ বিভিন্ন ডাইমেশনে শহীদ জিয়ার অবদান অনস্বীকার্য। আর তাই বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নতুন আংগিকে মূল্যায়নের দিন এসেছে, নতুন প্রজন্মকে বিভিন্ন অপপ্রচার থেকে দূরে রেখে সার্বভৌমত্বের রক্ষাকবচ শহীদ জিয়ার ১৯ দফার অন্তর্নিহিত তাতপর্যগুলোকে তুলে ধরার দিন এসেছে।
কাওসার মাহমুদ
কোপেনহাগেন, ডেনমার্ক
৪ই জুন ২০১১
Ruhul Amin: In memory of late lamented President Ziaur Rahman who is the eye jewel of corers of people 30th May must be named Shaheed Zia Dibosh & declare the Govt.
ReplyDeleteAkm Azizul Bari @MR RUHUL AMIN...............THANK YOU VERYYYYYYYYYYYYYYYY MUCH FOR AN EXCELLENT IDEA.
Rabbir Hassain Thank you very much for ur excellent idea and brillient job.
ReplyDeleteThank you very much for ur excellent idea and brillient job.
ReplyDeleteRabbir Hassain
পর্তুগাল
Mohan shadinotar gushok,bir muktijudda bohudolly gonotontrer probortok shonirvor bangladesher shopnodrista shofol rashto nayok shoid president Ziaur Rahman bangladesher manusher shamajik ortonitik muktir lokky 19 dofa pronoyon korychilen tai Ziaur Rahman mullayoner joinno Shohid Zia dibosar proyjoiniota achy tai Shohid Zia dibosh prostab bastobayon kora houk nd oi mohan neta k jotajoto shomman prodan kora houk....!!!!!!!!!!!!
ReplyDeleteMD ABDUL AZIZ
মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সফল রাষ্ট্রনায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে ১৯ দফা প্রণয়ন করেছিলেন তাই জিয়াউর রহমান মূল্যায়নের জন্য শহীদ জিয়া দিবসের প্রয়োজনীয়তা আছে তাই শহীদ জিয়া দিবস প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা হোক ও মহান নেতাকে জাতীয় সন্মান প্রদান করা হোক।
ReplyDeleteমো আবুদল আজিজ
লন্ডন, যুক্তরাজ্য
"Ekti somadike gire je shuker mathom ajo porbahito.... sei somadi e hote pare sokol komotha er peronar utsho."...tai aie dibos palon korar kotha aj keno? ero age e uta uchith chilo. notoba agami projonmer kache sobai day boddo thakbo amra.
ReplyDeleteএকটি সমাধিকে ঘিরে যে সুখের মাতম আজো প্রবাহিত ...সেই সমাধিই হতে পারে সকল ক্ষমতার প্রেরণার উতস... তাই এই দিবস পালন করার কথা আজ কেন? আরো আগেই তো উচিত ছিলো। নতুবা আগামী প্রজন্মের কাছে সবাই দায়বদ্ধ থাকবো আমরা।
ReplyDeleteFaizun Nahar
Arlington, Virginia
USA
Shaheed President Ziaur Rahman. ak uzzol Nokkhotro. Puro jibon tai utsorgo kore gacilen Desh o jatir jonno. Sadhinotar ghosona jokhon ottabossokiyo hoye dekha diyacilo, tokhon keu sahosh pannai ghosona dite, Major Zia sadhinotar ghosona dan, okutovoy ai neta nije moydane theke Desh sadhin korte netritto dan, kakotalio vabe Sheikh Mujib ar barthotay .... ak somoy onischa sotteo Rastro khomota grohon korte baddho hon, Alpo dinei Bongobondhur Tolabihin jhuri k sablombi koren, Songbadpotrer sadhinota ferot dan, bohudolio gonotontro protistha koren, onar obodane bortoman PM Hasina Bangladesh a politics korar sujog pan, onar osompurno kaj gulo, Aposheen Netri Begum Zia abong tarunner protik TAreque Rahman ar netritte jatiotabadi soktikei somponno korte hobe , amader prerona hobe ZIAUR RAHMAN.
ReplyDeletetai Ziaur Rahmaner srike future generation's ar kase pouse dite Shaheed Zia dibosh paloner prostab ka etibachok mone korci abong somorthon korci------
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এক উজ্জল নক্ষত্র। পুরা জীবন তাই উতসর্গ করে গেছেন দেশ ও জাতির জন্য। স্বাধীনতার ঘোষণা যখন অত্যাবশ্যক হয়ে দেখা দিয়েছিলো, তখন
ReplyDeleteকেউ সাহস পাননি ঘোষণা দিতে, মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষনা দেন, অকুতোভয় এই নেতা নিজে ময়দানে থেকে দেশ স্বাধীন করতে নেতৃত্ব দেন, কাকতালীয়ভাবে শেখ মুজিবের ব্যর্থতা।
...এক সময় অনিচ্ছা সত্ত্বেও রাষ্ট্র ক্ষমতা গ্রহন করতে বাধ্য হন, অল্প দিনেই বংগবন্ধুর তলাবিহীন ঝুড়িকে স্বাবলম্বী করেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফেরত দেন, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করেন, উনার অবদানে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে রাজনীতির করার সুযোগ পান। উনার অসম্পূর্ণ কাজগুলো আপোষহীন নেত্রী বেগম জিয়া এবং তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের নেতৃতে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে সম্পন্ন করতে হবে, আমাদের প্রেরণা হবে জিয়াউর রহমান।
তাই জিয়াউর রহমানের স্মৃতিকে আগামী প্রজন্মের কাছে পৌছি দিতে শহীদ জিয়া দিবস পালনের প্রস্তাবকে ইতিবাচক মনে করছি এবং সমর্থণ করছি ।
রায়হান ইসলাম লাজু
ঢাকা, বাংলাদেশ
30th may should be zia dibos bcoz zia gave us BANLADESHI IDENTITY.He declared the independence of bangladesh.he was the symbol of unified muslim ummah.he was the symbol of honesty.he established saarc for regional cooperation.
ReplyDeleteOur loved Late president Ziaur Rahman is the declarer of the independence of Bangladesh in 1971 who inspired us to fight for our country. I strongly believe that Martyr Zia Day is essential in Bangladesh If we want to establish our dear motherland in a new dimension. I also strongly wish that the contributions of this Late president should be represented to the new generation so that we can give back a tooth-breaking reply to the defamatory remarks made by the Awami miscreants against this noble public leader.
ReplyDeleteSohel Hyat Khan
Kushtia
Bangladesh
zia didn't want to be the president of Bangladesh.But the army and the civilian made a HISTORIC revolution regarding ziur rahman on 7th november 1975.The news of the revolution was published world famous news paper like newyork times and other.when he came to the power,at that time american secretary of state henry kissinger said that Bangladesh is a bottomless busket.After coming to the power zia took some intellectual initiatives to build up our country.one of them were diging canel all over the country.before this initiatives there were severe food crysis all over the country.After diging canel Bangladesh was able to fullfil own food demand at the same extra food were exported to a african country.zia also took so many philantrofic steps.As a citizen of bangladesh nobody can't deny zia's contribution.so 30th may or 19 january should be zia dibos.
ReplyDeleteSadhinotar ghosok,khuda daridro mukto BANGLADESH gorar rupkar,Z force er nayok,SADHIN BANGLAR OHONKAR "SOHID ZIA".Banglar sopno bangalir sopno k desh birodhi j chokro ses kore dite cheyese ,korar chesta korese tara o pare ni.parbeo na.karon amader ase SOHID ZIA'r adorsho.K BOLESE ZIA NAI ZIA SARA BANGLAI.LAL SOBUJ ER POTAKAI ZIA TOMAI DEKHA JAI.
ReplyDeleteস্বাধীনতার ঘোষক, ক্ষুধা দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার রুপকার, জেড ফোর্সের নায়ক, স্বাধীন বাংলার অহংকার "শহীদ জিয়া"। বাংলার স্বপ্ন, বাংগালীর স্বপ্নকে দেশ বিরোধী যে চক্র শেষ করে দিতে চেয়েছে, করার চেষ্টা করেছে তারাও পারেনি, পারবেও না। কারন, আমাদের আছে শহীদ জিয়ার আদর্শ ।
কে বলেছে জিয়া নেই,
জিয়া আছে সারা বাংলায়,
লাল সবুজের পতাকায়
জিয়া তোমাই দেখা যায়
আসিফ
বগুড়া, বাংলাদেশ
shohid president Zia ur Rahman bangladesh er mohan shadhenotar ghoshok.tine shadenotar ghoshona na dele Bangladesh namok shadhen sarbovumo rastro petam na.Tini Bangladesh e boho doliya gonotontro potistha korechen. Tine SAARK protistha kore bishso dorbare somadrito hoechen.tine sokol jatiyatabad ke akotreto korechen.ami mone kore shohid Zia debos ar prostab onek pore hoeche.onek agei kora dorkar chelo.noy to jater kache amra sobai choto hobo.
ReplyDeleteZhokhon poro bangali jati akti voyaboho songkoter modde tokhon shekh mojibor rahman jatike obak kore nij poribare nirapottar sorte pakistanider kache attosomorpon koren.thik tokhon e major ZIA UR RAHMAN calorghat betar kendro theke depoto konte Bangladesher shadhenotar ghoshona den.ai ghosona sonei bangalira shadhenota songrame jhapea pore.ake shathe mohan mokti jhodde sofol nettretto dea ber protik opadhe te vhosheto hon. Tine bangladesher nirbaceto shofol rastro nayok chelen.tine songbedhaner sorote bes bellah abong rastro dhormo islam songjojon koren.tine SAARC protisda koren.tine bisser kache Bangladesh er vabmorti ujjol korechen.tine Bangladesher sokol jatiyatabadi soktike akottreto korechen BNP prothistar maddome.jai mohan neta shadhenotar dak na dele Bangladesh namok shaden sarbovumo rastro sristi hoto na,amra ZIA UR RAHMAN er 19 dofar adorso soinik heshebe 30 may shohid ZIA debosh ghosona prostab korche.
ReplyDelete১,
ReplyDeleteশহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ঘোষক। তিনি স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন, সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র পেতাম না। তিনি বাংলাদেশে বহুদলীয় গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ব দরবারে সমাদৃত হয়েছেন। তিনি সকল জাতীয়তাবাদকে একত্রিত করেছেন। আমি মনে করি শহীদ জিয়া দিবসের প্রস্তাব অনেক পরে হয়েছে, অনেক আগেই করা দরকার ছিলো নতুবা জাতির কাছে আমরা সবাই ছোট হবে।
২,
যখন পুরো বাংগালী জাতি একটি ভয়াবহ সংকটের মধ্যে তখন শেখ মজিবুর রহমান জাতিকে অবাক করে নিজ পরিবারের নিরাপত্তার শর্তে পাকিস্তানীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। ঠিক তখনই মেজর জিয়াউর রহমান কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে দীপ্ত কন্ঠে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা দেন, এই ঘোষনা শুনেই বাংগালীরা স্বাধীনতার সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে। একই সাথে মহান মুক্তিযুদ্ধে সফল নেতৃত্ব দিয়ে বীর উত্তম উপাধীতে ভুষিত হোন। তিনি বাংলাদেশের নির্বাচিত সফল রাষ্ট্র নায়ক ছিলেন। তিনি সংবিধানের স্বার্থে বিসমিল্লাহ এবং রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম সংযোজন করেন। তিনি সার্ক প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমুর্তি উজ্জল করেন।তিনি সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে একত্রিত করেছেন বিএনপির মাধ্যমে। তাই মহান নেতা স্বাধীনতার ডাক না দিলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন, সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হতো না। আমরা জিয়াউর রহমানের ১৯ দফার আদর্শ সৈনিক হিসাবে ৩০শে মে শহীদ জিযা দিবস ঘোষনা প্রস্তাব করছি ।
আযহারুল ইসলাম
Hi friend, how r you all?
ReplyDeleteএমন একটা টপিক নিয়ে আমাদের এই ব্লগটা করা হয়েছে, যা দেখে এবং পড়ে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। ( I am really filling very thrilled). কারন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমার, তোমার সকলেরই নেতা। কিন্তু এটা সত্যিই বড়ই কষ্টের যে আমরা পুরোপুরি তাকে সন্মান জানাইতে ব্যর্থ হয়েছি। কারন জিয়াউর রহমান এমন একটা সময়ে বাংলাদেশের ক্ষমতায় এসেছিলেন যখন কিনা আমাদের এই দেশ বাকশালের অন্ধকারের করাল গ্রাসে নিমজ্জিত ছিল। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই সেই বাকশাল প্রথা বাতিল করে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আর ১৯৭১ সালে জিয়াউর রহমান আমাদের দেশের জন্য কি করেছিলেন, সেটা তো সকলেরই জানা। জিয়াউর রহমানই ২৬শে মার্চ ১৯৭১ সালে কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র, চট্টগ্রাম থেকে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে বাংগালী জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের জন্যে প্রস্তুত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান অন্য সব নেতাদের ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখতেন না, বাস্তবে করে দেখাইতেন। আর সেই জন্যেই বাংগালী জাতির ঐ বিপদের সময় জিয়াউর রহমানকে যোগ্য লোক হিসাবে এই জাতিই তাকে ক্ষমতায় এনেছিল, জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশকে পুরো বিশ্বের সাথে সুন্দর এবং অর্থবহ একটা সম্পর্ক করে দিয়েছিল, বিশেষভাবে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে। আর সেই সম্পর্কের রেজাল্ট আমাদের এই দেশ পাচ্ছে এখন। আর আমাদের এই দক্ষিন এশিয়া নিযে জিয়াউর রহমানই সার্ক করেছিলেন আঞ্চলিক সহযোগীতা এবং উন্নয়নের
স্বার্থে। আর মাটির মানুষের কথা জিয়াউর রহমানের চেয়ে কে বেশী বুঝেছে? মাটির টানে জিয়াউর রহমান প্রায় সারা বাংলা ঘুরে বেরিয়েছিলেন এবং মাঠে নেমে মানুষের কষ্ট বুঝতে চেয়েছিলেন। নিজ হাতে কৃষকের কোদাল নিয়ে কাজ করে দেখিয়েছিলেন, আর কৃষকদের মাথার বোঝা নিয়ে তাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। খাল কেটে জিয়াউর রহমান কৃষিখাতে এক বিপ্লব ঘটিয়ে দিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বলতে গেলে আরো অনেক কিছুই বলা যাবে। ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে কোনদিন তার সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য নিয়ে লিখবো। উনার মত একজন মহান নেতাকে নিয়ে আমার পক্ষে সব কিছু বলা সম্ভব না।
আমি আজকে শুধুমাত্র এই বলে শেষ করতে চাই, "Ziaur Rahman" এই দেশের জন্যে এতো কিছু করেছেন যার কোন প্রতিদানই আমরা দিতে পারি নাই। তাই আমি বলবো জাতি হিসাবে আমরা জিয়াউর রহমানের কাছে ঋণী। তাই কমপক্ষে একটা দিনকে শহীদ জিয়া দিবস ঘোষনা করে আমাদের কিছুটা ঋণ শোধ করার চেষ্টা করা খুবই দরকার এবং বাংগালী জাতিকে কলংক থেকে মুক্তি দেওয়া দরকার। শহীদ জিয়া দিবসের দাবী অর্জনের জন্য তাই আসুন আমরা সকলে একত্রে সক্রিয়ভাবে কাজ করি। ধন্যবাদ।
সোহেল
ঢাকা, বাংলাদেশ
কারন শহীদ জিয়া সেই ব্যক্তি যে জীবনের মায়া ত্যাগ করে বাংলার মানুষের পাশে দাড়িয়েছিলো, বাংলার মানুষকে নতুন সূর্য দেখিয়েছিলো, আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিল, সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা, মুজিবের কেড়ে নেওয়া বাক-স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়েছিলো। সর্বোপরি, মহান স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে তার অবদানের কথা স্মরন করে শহীদ জিয়া দিবস পালন করা অপরিহার্য।
ReplyDeleteসেলিম উদ্দিন
চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
Excellent. You can collect more opinion from the members of 1000+. The present Govt. of Bangladesh is trying at their level best to destroy the image of Shaheed President Ziaur Rahman to the young Generation.Young Generation does not know the contribution of Late President Ziaur Rahman for the country.Like Guelves the minister of Hitler they randomly tale lie to confuse the young generation.So this the real time for us to aware the young Generation about the sacrifice of Late President Ziaur Rahman in the country as well as abroad. For this not only 19 point of Ziaur Rahman the total activities of Ziaur Rahman must be focused by seminar,symposium,workshop,round table conference & discussion & publishing book.
ReplyDeleteON 8TH JUNE I GAVE MY OPINION ON ZIA DIBOS,WHERE I MENTIONED 19 JANUARY OR 30 MAY COULD BE ZIA BIBOS.MY 19TH JANUARY'S IDEA WAS WRONG.I AM SORRY FOR THAT.
ReplyDeleteZiaur Rahman, (Shahid) (1936-1981) President of Bangladesh, Chief of Army Staff, leading freedom fighter, who declared the Independence of Bangladesh. In the Indo-Pakistan War of 1965 he made his mark as a valiant fighter in the Khemkaran sector as the commander of a company, and incidentally, his company was one of those which were offered maximum gallantry awards for heroic performances in the war.
ReplyDeleteZiaur Rahman played a brilliant role in the War of Liberation both at the level of planning and execution. As the commander of Sector I up to June 1971, later on as the head of Z-Force, Ziaur Rahman distinguished himself as a brave warrior and was offered the gallantry award of Bir Uttam.
On 1 September 1978, a new political party, BANGLADESH NATIONALIST PARTY (BNP), was launched with Zia as its chairperson. The parliamentary elections were held in February 1979 and BNP won 207 seats out of 300.
Ziaur Rahman introduced and popularised the new concept of Bangladeshi nationalism. He believed that in a plural society like Bangladesh where people are of diverse ethnicity and where they profess different faiths, have different cultural traits and various lifestyles, nationalism should better be conceptualised in terms of territory rather than language or culture.
At the international level, Bangladesh, then a lonely sojourner, picked up friends from both the right, centre and left and established a kind of viable comradeship amongst them. Bangladesh was lifted from the dead end of the Indo-Soviet axis and Indian hegemonic circle.
Through certain creative moves, he drew Bangladesh into the world of the liberal west, the fraternal middle East and West Asia, and the rising South East Asia. He attended many international conferences and visited dozens of countries to promote the cause of the nation's multilateral and bilateral relations. The dividend was rich. Bangladesh was elected to the Security Council in one of its non-permanent seats in 1978, and became actively involved in the activities of the UN members. In the middle East and West Asia Bangladesh emerged as a forceful actor. It was President Zia who conceived of the idea of, and initiated actions for, regional co-operation is South Asia. For the purpose, he visited these countries during 1979-80 to speak of the need to develop a framework for mutual co-operation. SOUTH ASIAN ASSOCIATION FOR REGIONAL COOPERATION (SAARC) was the outcome of his efforts, which was formally launched in Dhaka in 1985.
According to me, - 30th May or 19 January should be Zia dibos.It’s not only my demand, but also the demand people of Bangladesh whom trust real nationalism.
Dr.Abul Kalam Alin
Italy.
আমাদের রাজনীতি মুলত ২ ধারাই ভিভক্ত। প্রধান দুইটি দল - BNP ও আওয়ামীলীগ । যখন থেকে রাজনীতি সম্পর্কে একটু একটু জানতে শুরু করলাম তখন থেকে চিন্তা করতে থাকলাম কোন দলকে support করবো। দুইটি দলএর ইতিহাস জানতে শুরু করলাম
ReplyDeleteশুরুতে শেখ মুজিবকে ভাল লাগত। কিন্তু তার কিছু জিনিস যেমন - ছাত্র থেকে হঠাৎ রাজনীতিতে আসা, মওলানা ভাসানিকে ওপেক্কা আওয়ামী মুসলিমলীগ এর সভাপতি হয়ে ওঠা, ৭ই মার্চ স্বাধীনতার ঘোষনা না করা, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার আবস্তান,মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশে পরতাবরতন এর সময় INDIA র প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করে আসা, বাকশাল প্রথা চালু করা ইতাদি কর্মকাণ্ড আমার কাছে ভাল লাগেনি।
এরপর জিয়াউর রহমান সম্পর্কে তথ্য নিতে শুরু করলাম ।
জিয়াউর রহমান এর Life টা এ রকম ঃ
১৯৩৬ সালের ১৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশের বগুড়া জেলার বাগবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৫২ সালে কৃতিত্বের সঙ্গে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন এবং তারপর ১৯৫৩ সালে করাচিতে ডি.জে. কলেজে ভর্তি হন। একই বছর তিনি কাকুল মিলিটারি একাডেমীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন।১৯৫৫ সালে তিনি সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন।১৯৭০ সালে একজন মেজর হিসেবে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং চট্টগ্রামে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড পদের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালীদের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায়।পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চলে যান আত্মগোপনে। জনগণ তখন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে।এই সঙ্কটময় মুহূর্তে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন জিয়াউর রহমান।
"This is Shadhin Bangla Betar Kendro. I, Major Ziaur Rahman, hereby declare that the independent People's Republic of Bangladesh has been established. I have taken command as the temporary Head of the Republic. I call upon all Bengalis to rise against the attack by the West Pakistani Army. We shall fight to the last to free our Motherland. By the grace of Allah, victory is ours."
মেজর জিয়া এবং তাঁর বাহিনী সামনের সারি থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৯৭১ সালের জুন পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ও তারপর জেড-ফোর্সের প্রধান হিসেবে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
সাইফুল আজগর
ঢাকা, বাংলাদেশ
১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতা বিপ্লবের পর তিনি রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। ১৯শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তাঁকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চীফ অফ আর্মী স্টাফ পদে দায়িত্বে প্রত্যাবর্তন করা হয় এবং উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়। জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ৮ই মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন করেন, ১৯৭৬ সালে কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
ReplyDelete১৯৭৬ সালের ২৯শে নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৬ সালে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করেন, ১৯৭৭ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি একুশের পদক প্রবর্তন করেন২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গণতন্ত্রায়ণের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র চালুর সিদ্ধান্ত নেন। দেশের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা সৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন,
“I will make politics difficult for the politicians.”
১৯৭৮ সালের ৩রা জুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জিয়াউর রহমান জয়লাভ করেন। এই নির্বাচনে মোট ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। এরপর জিয়াউর রহমান মে মাসে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা এবং আস্থা যাচাইয়ের জন্য ৩০শে মে গণভোট অনুষ্ঠান ও হাঁ-সূচক ভোটে বিপুল জনসমর্থন লাভ করেন।
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের তত্ত্ব প্রদান করে তা জনপ্রিয় করে তোলেন। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার শক্তি হিসেবে বাংলাদেশে শক্তিশালী ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করার প্রয়াস চালান।নির্বাচন ব্যবস্থা পুনর্বহাল এবং অবাধ রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে জিয়াউর রহমান যত দ্রুত সম্ভব রাজনীতির গণতন্ত্রায়নে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে তিনি বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগের আমলে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক দলগুলিকে তাদের কার্যক্রম পুনরুজ্জীবিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এইভাবে, তিনি সংবাদপত্রের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন, সংবাদপত্রের মাধ্যমে তথ্যের অবাধ প্রবাহ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন।
১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে তিনি উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আব্দুস সাত্তারকে প্রধান করে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) প্রতিষ্ঠা করেন। ছয়টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনে তিনি ৭৬.৬৭% ভোট পেয়ে বিজয়ী হন এবং রাষ্ট্রপতির পদে নিয়োজিত থাকেন।
১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২৯৮টি আসনের মধ্যে ২০৭টিতে জয়লাভ করে। নির্বাচনে অংশ নিয়ে আঃ মালেক উকিলএর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ৩৯টি ও মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ২টি আসনে জয়লাভ করে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ৮টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ১টি ও মুসলিম ডেমোক্রেটিক লীগ ২০টি আসনে জয়লাভ করে।
সাইফুল আজগর
ঢাকা, বাংলাদেশ
জিয়া প্রবর্তিত উন্নয়নের রাজনীতির কতিপয় সাফল্য:
ReplyDelete১।সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান।
২।জাতীয় সংসদের ক্ষমতা বৃদ্ধি।
৩।বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া।
৪।দেশে কৃষি বিপ্লব, গণশিক্ষা বিপ্লব ও শিল্প উৎপাদনে বিপ্লব।
৫।সেচ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্বেচ্ছাশ্রম ও সরকারী সহায়তার সমন্বয় ঘটিয়ে ১৪০০ খাল খনন ও পুনর্খনন।
৬।গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন করে অতি অল্প সময়ে ৪০ লক্ষ মানুষকে অক্ষরজ্ঞান দান।
৭।গ্রামাঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান ও গ্রামোন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) গঠন।
৮।গ্রামাঞ্চলে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি বন্ধ করা।
৯।হাজার হাজার মাইল রাস্তা-ঘাট নির্মাণ।
১০।২৭৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ করে গ্রামীণ জনগণের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ।
১১।নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপনের ভেতর দিয়ে অর্থনৈতিক বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণ।
১২।কলকারখানায় তিন শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি।
১৩।কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও দেশকে খাদ্য রপ্তানীর পর্যায়ে উন্নীতকরণ।
১৪।যুব উন্নয়ন মন্ত্রাণালয় ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুব ও নারী সমাজকে সম্পৃক্তকরণ।
১৫ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ।
১৬।বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন।
১৭।তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে গ্রাম সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন।
১৮।জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের আসনলাভ।
১৯।তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি।
২০।দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে 'সার্ক' প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ।
২১।বেসরকারিখাত ও উদ্যোগকে উৎসাহিতকরণ।
২২।জনশক্তি রপ্তানি, তৈরি পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হস্তশিল্পসহ সকল অপ্রচলিত পণ্যোর রপ্তানীর দ্বার উন্মোচন।
২৩।শিল্পখাতে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রের সম্প্রসারণ।
যে দেশের জন্য এত কিছু করে গেছে আমি থাকে সমথন না করে পারলাম না।
আজকে এ topics টা পেয়ে আমি খুশি হয়েছি। কারন আমি আমার নেতা সম্পরকে দুই চারটা কথা আপনাদের জানাতে পারলাম।
যে মানুষটি আমাদের দেশের জন্য এত কাজ করেছে তাকে স্মরণ করার জন্য শহীদ জিয়া দিবসের অব্যশই প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
সাইফুল আজগর
ঢাকা, বাংলাদেশ